Read more
তিন দিন পর রানি এসে দেখেন কোথাও কোন সুতো
কাটা নেই। মজুত সব তুলো যেমন ছিল তেমনি আছে। তিনি বললেন,
যেমন তুলো তেমনি আছে কেমন তোর কাজ
তিন দিনই বৃথা গেল, কন্যে নাইকো তোমার লাজ।
কুঁড়ে মেয়ে রানির কাছে ক্ষমা চেয়ে বলল মাকে
ছেড়ে আসার জন্য তার মন খুব খারাপ। তাই সে হাত দিতে পারেনি।
একথা শুনে রানি খুব খুশি হয়ে বললেন ঠিক আছে,
তুমি আগামী কাল থেকে কাজ আরম্ভ করবে।
রানি চলে যেতেই অলস কন্যা একা হয়ে গেল। সে
বুঝতে পারল তার কমর্ ফলের জন্যই তার এd অবস্থা। রানি তাকে নিশ্চই আগামী কাল
মৃত্যুদন্ড দেবেন। কারণ সে তো সুতো কাটতে পারবে না। সে এবার প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে
যাবার রাস্তা খোঁজার জন্য জানলার কাছে এসে দাঁড়াল। হঠাৎ সে জানলা দিয়ে দেখল তিনজন
বৃদ্ধ মহিলা জানলার নিচ দিয়ে যাচ্ছে। প্রথম বৃদ্ধা পা খুব চওড়া আর চ্যাপটা।
দ্বিতীয় মহিলার নীচের ঠোঁটটি এত লম্বা ও চওড়া যে সেটি তার গলার কাছে এসে ঠেকেছে।
আর তৃতীয় মহিলার বুড়ো আঙুল বিশাল আর চ্যাপটা। তা সেই তিনজল জানলার কাছে এসেই থামল।
উপরের দিকে তাকিয়ে কুঁড়ে মেয়েকে জিজ্ঞাসা করল তার কোন সাহায্যের দরকার আছে কিনা।
0 Reviews