Read more
সোনার প্রাসাদের
রাজকন্যার। জন উত্তর দিল। আমি তাকে এত ভালবেসে ফেলেছি যে গাছের পাতাদের যদি মুখ
থাকত তবে তারাও সে কথা বলে খোঁজে যাব। তুমি বিশ্বাসী জন আমার সাথি হবে।
জন রাজার কাছে কয়েকদিন
সময় চেয়ে নিল। তারপর ভাবতে বসল কীভাবে রাজকন্যার কাছে পৌঁছান যায়। তারপর একদিন
রাজার কাছে গিয়ে বলল, সেই রাজকন্যা সোনার জিনিসপত্র খুব ভালবাসে। তার চারপাশে যত
জিনিস সবই সোনার। চেয়ার টেবিল, থালা, বাটি গ্লাস, সবই সোনার। আপনার পাঁচ টন সোনা
আছে। রাজ্যের সেরা সোনার কারিগরদের ডেকে সেই দিয়ে বাসনপত্র, ফুল, জীবজন্তু নানান
জিনিস তৈরি করতে বলুন। তৈরি হলেই সেগুলি নিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়ব। তারপর দেখা যাবে
আমাদের কপালে কি আছে।
রাজার আদেশে পরদিনই
রাজ্যের সেরা শিল্পীরা কাজে লেগে গেল। রাতদিন পরিশ্রম করে অনেক সুন্দর সুন্দর
জিনিস তারা বানিয়ে ফেলল। জন তখন এক ময়ূরপঙ্খী জাহাজে জিনিস সাজিয়ে রাজাকে নিয়ে
অজানা পথে যাত্রা শুরু করল। পথে হাওয়ার
বেগে সমুদ্রের উত্তাল বেগে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ-এর উপর দিয়ে ময়ূরপঙ্খী নাও এগিয়ে যায়।
এভাবেই তারা একদিন এসে থামল সোনার প্রাসাদের ঘাটে।
0 Reviews